DMCA.com Protection Status

Join Whatsapp Group

সামান্য বিনিয়োগে এই ব্যবসাটি শুরু করুন , মাসে লক্ষ কোটি টাকা পর্যন্ত আয় করুন

Spread the love
How to make a ecommerce website earn money
How to make a ecommerce website earn money

সামান্য বিনিয়োগে এই ব্যবসাটি শুরু করুন , মাসে লক্ষ কোটি টাকা পর্যন্ত আয় করুন

How to make a ecommerce website earn money : করোনা ভাইরাস যদি সব থেকে বেশি কোন ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করেছে তা হল অর্থনীতি । সারা বিশ্বের লক্ষ কোটি মানুষ তার কাজ হারিয়েছে । কিন্তু তা সত্বেও একটি ক্ষেত্র এমন রয়েছে যেখানে ক্ষতিতো হয়নি বরং অনেকগুন লাভের অঙ্কটা বেড়েছে । কি সেটি ? সেটি হল অনলাইন ক্ষেত্র ।

আরও একটূ স্পেসিফিকভাবে বললে সেটি হল ইকমার্স ওয়েবসাইট । আমাজন , ফ্লিপকার্ট এর মত ওয়েবসাইটগুলি যেখানে মানুষ অনলাইনে কেনাবেচা করে তাকে বলা হয় ইকমার্স ওয়েবসাইট । এইসকল ইকমার্স ওয়েবসাইট গুলি সবথেকে বেশি লাভবান হয়েছে এই  লকডাউনে । মানুষ বাইরে বের হতে পারছে না । তাই বাড়িতে বসেই জিনিস অর্ডার করছেন ।  ফলে এইসকল ওয়েবসাইটগুলির আয় এই লকডাউনেও চরচরিয়ে বেড়ে চলেছে ।

এবার আসি এই ওয়েবসাইট গুলি থেকে আপনি কিভাবে লক্ষ কোটি টাকা আয় করতে পারেন ! ধরা গেল আপনার কাছে কোন একটি প্রোডাক্ট রয়েছে । যেটি আপনি আপনার দোকান থেকে বিক্রি করেন । অথবা বিক্রি করার কথা ভাবছেন । সেক্ষেত্রে আপনার স্থানীয় মানুষেরাই সেই প্রোডাক্টটি কিনতে পারবে । কিন্তু আপনি চাইলে সেই প্রোডাক্টটীকে আমাজন বা ফ্লিপকার্টের মত ওয়েবসাইটে বিক্রি করতে পারেন । এবং খুব সহজেই আপনার বাজার আপনার স্থানীয় এলাকা ছাড়িয়ে সারা দেশে তথা বিশ্বের বাজারে ছড়িয়ে দিতে পারেন ।

তবে এখানে একটি ছোট্ট সমস্যা আছে । সেটি হল এই ধরনের ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি একটু জটিল । এবং আপনার অবশ্যই একটি জিএসটি নাম্বার থাকতে হবে । আর একটি জিএসটি নাম্বার রাখা মানেই প্রতিমাসে আপনার একটি বড় খরচ রয়েছে ।  ( আমরা আমাজন বা ফ্লিপকার্টে কিভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন তার পদ্ধতি অন্য কোন আর্টিকেলে আলোচনা করব । আপনারা এবিষয়ে জানতে আগ্রহী হলে নিচে কমেন্ট করুন । ) ।  

কিন্তু প্রাথমিকভাবে আমরা ওতটাও খরচ করার সামর্থ্য নেই । সেক্ষেত্রে আমরা কি করতে পারি ? পদ্ধতি তো অনেক রয়েছে কিন্তু আজ আমরা যে পদ্ধতির আলোচনা করবো সেটি হল আমাজন , ফ্লিপকার্টের মত ওয়েবসাইট সম্পূর্ণ নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেও ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন । এক্ষেত্রে আপনার প্রাথমিকভাবে কোন জিএসটি নম্বর লাগবে না । খুব সহজেই আপনি আপনার দোকানকে অনালাইনে নিয়ে আসতে পারবেন । এবং নিজের প্রোডাক্টকে পৌঁছে দিতে পারবেন সারা বিশ্বের বাজারে ।

এবার আসি কি প্রোডাক্ট আপনি অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন । আমার হিসেবে দ্রুত পচনশীল ছাড়া সবকিছুই যা কিছু বাজারে পাওয়া যায় আপনি সেইসব কিছুই বিক্রি করতে পারবেন । এমনকি আপনার নিজস্ব তৈরি যেকোন সৃজনশীল জিনিসও আপনি অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন যেমন – ছবি , তথা যেকোন শিল্পকলা ।

কিন্তু যদি আপনার কাছে কোন প্রোডাক্টই না থাকে তাহলে  ? তাহলে কি এইধ্ররনের ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্ভব ? হ্যা ! তাও সম্ভব ! আমি সবসময় বিশ্বাস করি সৃজনশীলতা । আপনার বুদ্ধি পারে সমস্ত সমস্যার সমাধান করে দিতে । ধরা গেল আপনার কাছে কোন প্রোডাক্ট নেই কিন্ত আপনি যেখানে বাস করেন সেখানে হয়ত কোন ইউনিক জিনিস পাওয়া যায় ! যেমন উদাহরন হিসেবে বলতে পারি বোলপুর শান্তিনিকেতনের হাতের কাজ । আপনার তৈরি জিনিস নয়  , কিন্তু আপনি সেই শান্তিনিকেতনের হস্তশিল্পের দোকানের সাথে কন্টাক্ট করে এই কাজটি করতে  পারেন ।

আপনার আশেপাশে শান্তিনিকেতন না থাকলেও , কিছু না কিছু ইউনিক থাকবেই । সুধু দরকার সেটিকে খুঁজে বের করা তারপর সেই প্রোডাক্টের মালিকের সাথে চুক্তি করা । আর তারপর একটি ইকমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে আপনার প্রোডাক্টকে সারা বিশ্ব জুড়ে বিক্রি করা ।

আপনি আপনার প্রোডাক্ট পেয়ে গেছেন । একটি ইকমার্স ওয়েবসাইটও তৈরি করে ফেলেছেন । কিন্তু মানুষের কাছে সেই ওয়েবসাইটটি কিকরে পৌঁছাবে । এরজন্য আপনার কাছে সহজতম উপায় হচ্ছে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করা । এবং সেখানে আপনার প্রোডাক্টের তথা ওয়েবসাইটটিকে শেয়ার করা ।প্রয়োজনে কিছু টাকা বিনিয়োগ করে অনলাইনে আপনার ওয়েবসাইটেরও প্রচার করতে পারেন ।

এরফলে আপনার কাস্টমারের কাছে আপনার ওয়েবসাইটের প্রোডাক্টগুলি পৌছাবে । এবং আমাজন , ফ্লিপকার্টের মত আপনার ওয়েবসাইট থেকেও মানুষ প্রডাক্ট কিনতে পারবে । সেই ওয়েবসাইট থেকে কাস্টমার আপনাকে অনলাইনেই টাকা পেমেন্ট করতে পারবেন । এবং আপনি পেমেন্ট পাওয়ার পর যেদোকানের সাথে কন্টাক্ট করেছেন সেই দোকানে গিয়ে জিনিসটি কিনে আপনার বিজনেসের নাম দিয়ে সরাসরি কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন ।

তাহলে বুঝতে পারছেন সামান্যতম বিনিয়োগ ছাড়াই আপনি আপনার বিজনেস স্টার্ট করতে পারছেন ও লক্ষ কোটি টাকা আয় করতে পারছেন । একটি কথা বলে রাখছি আগামীতে এমন দিন আসতে চলেছে হয়ত অফলাইন বিজনেস উঠে যাবে । সমস্তটাই চলে আসবে অনলাইনে । প্রত্যেকটি দোকানের জন্য হয়ত একটি করে ওয়েবসাইট তৈরি হবে । মানুষ বাড়িতে বসেই সেই ওয়েবসাইট থেকে প্রোডাক্ট কিনবে । তাহলে কেন আপনি পিছিয়ে থাকবেন । আজই শুরু করুন অনলাইন ইকমার্স ওয়েবসাইট । এবং অন্যদের থেকে নিজেকে দুপা এগিয়ে রাখুন ।

তবে এই পুরো বিজনেসটি শুরু করতে এককালীন আপনার একটি টাকা লাগবে সেটি হল এই ইকমার্স ওয়েবসাইটটি তৈরি করতে । এখন কোথা থেকে তৈরি করবেন এই ওয়েবসাইট । এরজন্য আপনি যেকোন ওয়েবসাইট ডিজাইন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন । তবে সাধারনত এই কোম্পানিগুলি আপনাকে অনেকবেশি চার্জ করতে পারে । তবে চিন্তা করবেন না । আপনার জন্য একটি বিশেষ অফার রয়েছে । আমরা আপনার জন্য একটি ইকমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে দেব এবং সব ধরনের গাইড ও ট্রেনিং আপনাকে দিয়ে দেব যে কোন কোম্পানির থেকে অনেক কম মুল্যে ।

আপনি সরাসরি আমাদের অনলাইনে অর্ডার দিতে পারেন । অর্ডার দেওয়ার জন্য নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন –

তাহলে আর দেরি কেন । আজই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে । আমাদের ঠিকানা –

LP WORKERS GROUP

বোলপুর , বীরভূম ,

ল্যান্ডলাইন নম্বর  – 03463-296 702 ,

মোবাইল নম্বর – 7551067843 ,

মেল আইডি – help.niosnews@gmail.com

আমাদের তৈরি একটি ইকমার্স ওয়েবসাইট দেখার জন্য নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন –

এই ব্যবসাটি কিভাবে শুরু করবেন জানতে ভিডিওটি দেখুন